আলোচিত-সমালোচিত বালুখেকো চেয়ারম্যান সেলিম খান।তিনি একাধারে আওয়ামী লীগ নেতা, হয়েছেন প্রজযোক। যিনি মেঘনা নদীর বালু বিক্রি করে কামিয়েছেন হাজার হাজার কোটি টাকা। এ টাকার একটা অংশ তার কাছে থাকলে ও মোটা অংশ যেত সাবেক মন্ত্রী দিপু মনি ও তার ভাই জাওয়াদুর রহমান টিপুর কাছে, ভাগ পেতেন আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রযায়ের নেতারা, স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক, এবং প্রশাসনের লোকজন।
এদের চত্রছায়ার এবং কারিকারি টাকার মালিক হওয়ায় সেলিম চেয়ারম্যান হয়ে এলাকার মুর্তিমান আতংক। তার কথাই যখানে আইন, কথার বাহিরে গেলেই চলতো জুলুম নিযাতন। চাঁদপুর জেলা উপজেলার বেশীরভাগ আওয়ামী লীগ নেতাই মাসোহারা পেতেন, মাসোহারা পেতেন তালিকা ভুক্ত সাংবাদিকরা। আর এজন্য চাঁদপুরে চলে সেলিম খানের একক আধিপত্য। তোয়াক্কা করতেন কোন বা বিধিবিধানের, দিপু টিপুর সহায়তায় চাঁদপুর বিঙ্গান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের জায়গা অধিগ্রহণের নামে ও চারশ কোটি টাকা আতত্বসাতের সকল প্রকৃয়া করে অবশেষে ততকালীন ডিসির সততায় ভেস্তে যায় সকল প্লান।
গত ৫ আগস্ট সৈরাচরী হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগ করার পর সেলিমখান ও তার ছেলে পালানোর সময় সদরের বাঘরা বাজার এলাকায় গন পিটুনির শিকার হয়ে বাবা ছেলের মর্মান্তিক মূত্যু হয়।