আমারা প্রতিনিয়ত খবরে দেখছি কিভাবে ফারজানারা যৌতুকের বলি হচ্ছে। আর এ ব্যাধি ঠেকানো না গেলে হয়তো আজকের হসপিটালের বেডে কাতরানো ২সন্তানের জননী, গরীব সাম্থ্যহীন সিএনজি চালক বাবার কন্যা ফারাজানা ও এক সময় দুনিয়া ছাড়তে হবে এ যৌতুকের বলি হয়ে।
ঘটনার বিবরনে জানা যায় চাঁদপুর জেলার সদর উপজেলার নানুপুর গ্রামের অস্বচ্ছল সিএন জি চালক বারেক গাজীর কন্যার সাথে ৮ বছর আগে বিয়ে হয় একই উপজেলার জাফরাবাদ এলাকার আজিজ মৃধার ছেলে মনির মৃধার সাথে। তাদের দাম্পত্য জীবনে ২ টি সন্তান ও রয়েছে।ফারজানার বাবা বারেক গাজীর দাবি বিয়ের পর থেকেই বিভিন্ন ভাবে মেয়ের জামাই ও তার পরিবার থেকে বিভিন্ন অকেশনে যৌতুক দাবি করে আসছে। তার স্বাধ্যমতো তিনে দিয়েছেন ও।
এর আগেও ৫ লক্ষ টাকা অসহায় বাবার থেকে নিয়েছে আরও পাঁচ লাখ টাকা দাবি করে তারা আবারও মেয়েকে মারধর করে এবং মেয়ের বাবাকে মেয়ের জামাই অক্ষত ভাষায় গালাগাল করতেছে প্রতিদিন মেয়ের বাবার মোবাইল কল লিস্ট এ গেলেই সব বেরিয়ে আসবে।
কিন্তু মন ভরাতে পারেন নি জামাই পরিবারের। এ নিয়ে একাধিকবার মামলা মোকদ্দমা ও হয়েছিল। রফাদফা করে আবারও মেয়ে নেয় কিন্তু কাজের কাজ কিচুই হয় নি।যেই লাউ সেই কদু! আবার তাদের বহুতল ভবন নির্মান কাজের প্রয়োজনে বারবার ক গাজীর কাছে পাঁচ লাখ টাকা দাবি করে।
এখনো আবার মাঝখান দিয়ে 5 লক্ষ টাকা নিচে এখন আবার ৫ লক্ষ টাকা দাবি করছে মেয়ের বাবার সম্পদ বিক্রি করে তাকে এই টাকা দিয়েছে
এরই জেরে আজ দুপুর বেলা জামাই মনির মৃধার নিদেশ এ তার বাবা মা অনান্য লোকজন সহ এলোপাতাড়ি পিটিয়ে জখম করে।এবং বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা চেষ্টা চালায়, গুরুতরভাবে আহত ফারজানা কে তার বাবা উদ্ধার করে চাঁদপুর সদর হাসপাতালে ভতি করে।
এদিকে জানা যায় মেয়ের বাবা চাঁদপুর সদর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন গতকাল রাতে থানার ভার ভক্ত কর্মকর্তা মহসিন শেখের নির্দেশে এসআই শাহজাহান জামাইয়ের বাবা মাকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছে।
জামাইয়ের বাবা মা তাকে বাড়িতে মেরে বালিশ চাপা দিয়ে গলা টিপে মেরে ফেলতে চেয়েছিল, মেয়ের জামাই ও তাকে এভাবে মেরে ফেলতে আগেও শুয়েছিল কিন্তু মেয়ে দুটি সন্তানের দিকে তাকিয়ে বারবার স্বামীর কাছে গিয়েছেন বাবা মাকে ফেলে দুটি বাচ্চাই হয়েছে তার সিজারে অতএ ব মেয়েটি শেষে যে আমার যেহেতু দুটি সিজার হয়েছে এত কষ্ট করে দুটি বাচ্চাকে আমি লালন পালন করেছি, আমি এই সংসারেই থাকবো কিন্তু ঘাতক স্বামী এবং শশুর শাশুড়িসহ তার আত্মীয়-স্বজনরা আমাকে আর থাকতে দিলো না মেয়েটি এই বলেই কাঁদতে থাকেন এই প্রতিবাদকের কাছে।